সাক্ষ্য আইন ও সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন
সাক্ষ্য আইন - আইন নং ১
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন - আইন নং ১
ফৌজদারি কার্যবিধি ও দেওয়ানি কার্যবিধি
ফৌজদারি কার্যবিধি - আইন নং ৫
দেওয়ানি কার্যবিধি - আইন নং ৫
তামাদি আইন - আইন নং ৯
দন্ডবিধি - আইন নং ৪৫
বারকাউন্সিল - রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ৪৬
বার কাউন্সিল পরীক্ষার সিলেবাসের আইনের জন্মসাল/ প্রকাশ/ কার্যকর:
দন্ডবিধিঃ
দন্ডবিধি ১৮৬০, প্রকাশঃ ৬ অক্টোবর ১৮৬০, কার্যকরঃ ১ জানুয়ারী ১৮৬২
সাক্ষ্য আইনঃ
সাক্ষ্য আইন ১৮৭২, প্রকাশঃ ১৫ মার্চ ১৮৭২, কার্যকরঃ ১ সেপ্টেম্বর ১৮৭২
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ঃ
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭, প্রকাশঃ ৭ ফেব্রুয়ারী ১৮৭৭, কার্যকরঃ ১ মে ১৮৭৭
ফৌজদারী কার্যবিধি
ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮, প্রকাশঃ ২২ মার্চ ১৮৯৮, কার্যকরঃ ১ জুলাই ১৮৯৮
দেওয়ানী কার্যবিধি
দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮, প্রকাশঃ ২১ মার্চ ১৯০৮, কার্যকরঃ ১ জানুয়ারী ১৯০৯
তামাদি আইন
তামাদি আইন ১৯০৮, প্রকাশঃ ৭ আগষ্ট্ ১৯০৮ , কার্যকরঃ ১ জানুয়ারী ১৯০৯
বার কাউন্সিল অর্ডার
বার কাউন্সিল অর্ডার ১৯৭২, আদেশবলী প্রকাশ- ১৮ মে ১৯৭২, বিধিমালা প্রকাশ- ২২ মে ১৯৭২
কার্যকরঃ ২৬ মার্চ ১৯৭১
দেওয়ানী শব্দটি - ফার্সি
ফৌজদারি শব্দটি - ফার্সি
তামাদি শব্দটি - আরবি
Bail শব্দটি - ফরাসী
Evidence শব্দটি- ল্যাটিন
Limitation শব্দটি- ল্যাটিন
Res Gestae শব্দটি- ল্যাটিন
Res Judicata শব্দটি- ল্যাটিন
Res Subjudice শব্দটি- ল্যাটিন
সর্বশেষ সংশোধনী:
>দেওয়ানী কার্যবিধি - ২০১৭
>ফৌজদারী কার্যবিধি - ২০১২
>বার কাউন্সিল আদেশ - ২০১২
>বার কাউন্সিল বিধিমালা - ২০১৮
>দন্ডবিধি - ২০০৪
>তামাদি আইন - ২০০৪
>সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন - ২০০৪
>সাক্ষ্য আইন - ১৯৭৩
সাক্ষ্য আইন ২৪ ধারা +ফৌজদারি ১৬৩ ( প্রলোভন দেখিয়ে, ভীতি প্রদর্শন করে বা প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্বীকারোক্তি আদায় করা হইলে ফৌজদারি মামলা যখন তা অপ্রাসঙ্গিক + প্রলোভনের প্রস্তাব দেওয়া যাবে না ।)
সাক্ষ্য আইন ২৫ ধারা+ফৌজদারি ১৬১ ( পুলিশ অফিসারের কাছে প্রদত্ত স্বীকার উক্তি প্রমাণ করা যাইবে না + পুলিশ কর্তৃক সাক্ষীদের পরীক্ষাকরণ। )
সাক্ষ্য আইন ২৮ ধারা +ফৌজদারি ১৬৪ ( প্রলোভন, ভীতি ও প্রতিশ্রুতিজনিত ধারণা অপসারণের পর স্বীকারোক্তি প্রাসঙ্গিক + বিবৃতি এবং দোষ স্বীকারোক্তি লিপিবদ্ধকরণের ক্ষমতা। )
সাক্ষ্য আইন ৪৫+ফৌজদারি ৫০৯ক ( বিশারদদের অভিমত + ময়নাতদন্তের রিপোর্টে । )
সাক্ষ্য আইন ১৫৯+ ফৌজদারি ১৭২ ( স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করা + তদন্তের বিবরণ সম্বলিত ডায়েরি। )
সাক্ষ্য আইন ৪০+ ফৌজদারি ৪০৩ + সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ২৯ + দেওয়ানি ১১ ( দ্বিতীয় মোকদ্দমা বিচার নিষিদ্ধ করিবার জন্য পূর্ববর্তী রায় প্রাসঙ্গিক + একবার দন্ডিত বা খালাস প্রাপ্ত ব্যক্তির একই অপরাধের জন্য পুনরায় বিচার করা যাবে না + খারিজের পর চুক্তিভঙ্গের মামলা দায়েরের প্রতিবন্ধকতা + দোবারা দোষ ( রেস জুডিকাটা )
সাক্ষ্য আইন ১০+ দন্ড বিধি ৩৪ ( অভিন্ন অভিপ্রায় প্রসঙ্গে ষড়যন্ত্রকারীর কথা বা কাজ + কতিপয় ব্যক্তি কর্তৃক একই উদ্দেশ্য সাধনকল্পে কার্যাবলী ।)
সাক্ষ্য আইন ১৩৩+ ফৌজদারি ৩৩৭ ( সহযোগী Accomplice + দুষ্কর্মের সহচরকে ক্ষমা প্রদর্শন । )
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন - ১৮৭৭
◾ক্ষতিপুরণ "মন্জুর"➤ হয় - ১৯ ধারায়
◾ক্ষতিপুরণ "মন্জুর"➤ হয় না - ২৯ ধারায়।
ফৌজদারি কার্যবিধিতে → "আপীলের" আবেদন করতে হয় "দরখাস্ত/Petition" আকারে (৪১৯ ধারা)।
দেওয়ানী কার্যবিধিতে → "আপীলের" আবেদন করতে হয় "স্মারকলিপি/Memorandum" আকারে (আদেশ ৪১ বিধি ১)।
নিষেধাজ্ঞা নিয়ন্ত্রন:
> অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা - দেওয়ানী কার্যবিধির দ্বারা
> চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা - সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন দ্বারা
> বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা - সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন দ্বারা
বাংলাদেশের বাহিরে সংঘটিত অপরাধ নিয়ে বলা অাছে
দন্ডবিধি ধারা-৩,৪
ফৌজদারী কার্যবিধি ধারা-১৮৮
#মধ্যস্ততার_ডিক্রির বিরুদ্ধে প্রতিকার - রিভিউ
#সোলে_ডিক্রির বিরুদ্ধে প্রতিকার -
রিভিউ এবং রিভিশন
🚦"অপরাধের" সংজ্ঞা দেওয়া আছে ফৌজদারি কার্যবিধির ৪(১-ণ) ধারায়।
⚠️অপরাধ "২ প্রকার" যথা :-
১| "আমলযোগ্য" অপরাধ ৪(১-চ) ধারা
২| "আমল অযোগ্য" অপরাধ ৪(১-ঢ) ধারা।
➡Note:- দন্ডবিধিতে :- অপরাধের সংজ্ঞা দেয়া আছে "৪০ ধারায়"।
#সংজ্ঞাসমূহ বর্ণিত আছে
⚅ বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ২ অনুচ্ছেদে
🏍 দেওয়ানী কার্যবিধির ২ ধারায়
🕛 তামাদি আইনের ২ ধারায়
📗 সাক্ষ্য আইনের ৩ ধারায়
🔴 সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩ ধারায়
🤺ফৌজদারি কার্যবিধির ৪ ধারায়
ফৌজদারী কার্যবিধি - #মুচলেকা
📝দণ্ডিত হবার পর
শান্তিরক্ষার জন্য মুচলেকা - ধারা ১০৬
🗞শান্তিরক্ষা ও সদাচরণের
জন্য মুচলেকা - ধারা ১০৭
🏮 রাষ্ট্রদ্রোহ বিষয়ে
মুচলেকা - ধারা ১০৮
🌀 ভবঘুরে ও সন্দেহজনক
ব্যক্তিদের মুচলেকা - ধারা ১০৯
🔥 অভ্যাসগত অপরাধীদের
মুচলেকা - ধারা ১১০
রাষ্ট্রপতি আদালতের দেয়া যে কোনো দন্ড মওকুফ, স্থগিত, হ্রাস বা পরিবর্তন করতে পারেন -
> দন্ডবিধির - ৫৫ক ধারায়
> ফৌজদারী কার্যবিধির - ৪০২ক ধারায়
> সংবিধানের - ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী
স্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার:
> ফৌজদারী কার্যবিধির - ৫২২ ধারায় এবং
> সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের - ৯ ধারায়
#সরকারি_কর্মকর্তা, দেওয়ানী কার্যবিধিরি - ২(১৭) ধারায়
#সরকারি_কর্মচারী, দন্ডবিধির - ২১ ধারায়
সরকারি কর্মচারী, সংবিধানের- ১৫২ অনুচ্ছেদে
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার বিচার করতে পারে নিম্নে বর্ণিত - ৪টি আদালত:
#দায়রা আদালত
#চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
#চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
#সরকার কর্তৃক বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট
সুত্র: ফৌজদারী কার্যবিধির ২য় তফসিল এবং দন্ডবিধির ধারা ১২৪ক
বিশেষ দ্রষ্টব্য : সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ‘রাষ্ট্র বলতে সংসদ, সরকার ও সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ অন্তর্ভুক্ত।’
#সংক্ষিপ্ত_বিচার করতে পারেন নিম্নে বর্ণিত- ৫ শ্রেণীর আদালত
মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট ,
প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট ,
প্রথম শ্রেণীর ক্ষমতা সম্পন্ন কোন ম্যাজিষ্ট্রেট বেঞ্চ,
সরকার কর্তৃক ক্ষমতা প্রাপ্ত দ্বিতীয় শ্রেণী কোন ম্যাজিষ্ট্রেট বেঞ্চ,
সরকার কর্তৃক ক্ষমতা প্রাপ্ত তৃতীয় শ্রেণীর কোন ম্যাজিষ্ট্রেট বেঞ্চ।
#পূর্বের_মুন্সেফ কোর্ট বর্তমানে -
সহকারী জজ কোর্ট
#পূর্বের_সাব_জজ কোর্ট বর্তমানে -
যুগ্ম জেলা জজ কোর্ট
#অভিন্ন_অভিপ্রায়: Common intention
সাক্ষ্য আইনের - ১০ ধারায়
দণ্ডবিধির - ৩৪ ধারায়
বাংলাদেশের #বাইরে_সংঘটিত অপরাধ:
ফৌজদারী কার্যবিধির - ১৮৮ ধারায়
দন্ডবিধির - ৩ এবং ৪ ধারায়
একটি/#একমাত্র শাস্তি #দন্ডবিধির:
⚔ ৩০৩ ধারায় - মৃত্যুদন্ড
🔗 ৩১১ ধারায় - যাবজ্জীবন কারাদন্ড
#সুরতহাল এর ইংলিশ নাম - Inquest Report
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৪(৫) ধারা অনুসারে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুরতহাল রিপোর্ট/ প্রতিবেদন তৈরি করার ক্ষমতাসম্পন্ন
#ময়না_তদন্ত এর ইংলিশ নাম - Post Mortem
ফৌজদারী কার্যবিধির:
১৭৪(১) ধারায় - সুরতহাল
১৭৪(৩) ধারায় – ময়নাতদন্ত
ফৌজদারি কার্যবিধির, তফসিল বিবরণী:
১ নং তফসিল - বাতিল
২ নং তফসিল - দন্ডবিধির অপরাধসমুহ সম্পর্কিত বিধান
৩ নং তফসিল - ম্যাজিস্ট্রেটের সাধারন ক্ষমতা
৪ নং তফসিল - ম্যাজিস্ট্রেটের অতিরিক্ত ক্ষমতা
৫ নং তফসিল - ফরম সমুহ
#রাজপথে_বেপরোয়া ভাবে:
গাড়ী বা অশ্ব চালালে শাস্তি -
৩ বছর কারাদন্ড ২৭৯ ধারা
গাড়ী বা অশ্ব চালিয়ে কারও মৃত্যু ঘটালে শাস্তি-
৩ বছর কারাদন্ড ৩০৪খ ধারা
গাড়ী বা অশ্ব চালিয়ে গুরুতর আঘাত করলে শাস্তি -
২ বছর কারাদন্ড ৩৩৮ক ধারা
Double Jeopardy বা দোবারা দোষ অর্থ একই অপরাধের জন্য কাউকে দুইবার বিচারের সম্মুখীন করা। বিভিন্ন আইনে এ সম্পর্কে বলা আছে, যেমনঃ
CrPC - ৪০৩ ধারা
CPC - ১১ ধারা
Evidence Act - ৪০ ধারা
General Clause Act - ২৬ ধারা এবং
Constitution - ৩৫(২) অনুচ্ছেদ
ফৌজদারী কার্যবিধির:
১০ ধারায় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট
১১ ধারায় জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট
১২ ধারায় বিশেষ ম্যাজিষ্ট্রেট
১৮ ধারায় মেট্রোপলিটান ম্যাজিষ্ট্রেট
#দন্ডবিধি ১৮৬০ সালের ৪৫ নম্বর আইন
দন্ডবিধির
প্রথম শাস্তির ধারা ১০৯
যে অপরাধে সহায়তা করবে সেই অপরাধের যে শাস্তি সেই শাস্তি পাবে সহায়তাকারী
সর্বশেষ শাস্তির ধারা ৫১১
যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধ সংঘটনের উদ্যোগের সাজা ( শাস্তি )
সবচেয়ে কম শাস্তির ধারা ৫১০
২৪ঘন্টা ও ১০ টাকা জরিমানা
সর্বোচ্চ শাস্তির ধারা ৩০৩
মৃত্যুদণ্ড
#মাতাল ব্যাক্তির #অসংলগ্ন আচরণের শাস্তি -
২৪ ঘন্টা বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা ১০ টাকা অর্থদণ্ড
অথবা উভয়দন্ড (ধারা ৫১০)
যা দণ্ডবিধির সর্বনিম্ন শাস্তি/সাজা
#কলহ কিংবা #মারামারি ( #Affary ) এর সংজ্ঞা
১৫৯ ধারায় এবং শাস্তি - ১ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড বা অর্থদন্ডসহ যা ১০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে বা উভয়দন্ড (ধারা ১৬০)
#অন্যায় বাধা বা #নিয়ন্ত্রণ ( #Wrongful
Restraint ) এর সংজ্ঞা ৩৩৯ ধারায় এবং শাস্তি - ১ মাস পর্যন্ত বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা অর্থদন্ডসহ যা ৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে অথবা উভয়দন্ড (ধারা ৩৪১)
#অবৈধ আটক বা #অবরোধ ( Wrongful Confinement ) এর সংজ্ঞা ৩৪০ ধারায় এবং শাস্তি ১ বছরের বিনাশ্রম বা সশ্রম কারাদণ্ড বা অর্থদন্ডসহ যা ১০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে বা উভয়দন্ড ( ধারা ৩৪২ )
#অনিষ্ট সাধন (#Mischief) এর সংজ্ঞা ৪২৫ ধারায় এবং শাস্তি - ৩ মাস বা অর্থদন্ডসহ অথবা উভয়দন্ড ( ধারা ৪২৬ ),
৫০ টাকা বা তার অধিক টাকার ক্ষতি করে অনিষ্ট সাধন করলে তার শাস্তি ২ বছরের কারাদণ্ড বা অর্থদন্ডসহ অথবা উভয়দন্ড ( ধারা ৪২৭ ),
১০ টাকা মূল্যের কোনো জন্তু হত্যা বা বিকলাঙ্গ করে অনিষ্ট সাধন করলে তার শাস্তি ২ বছরের কারাদণ্ড বা অর্থদন্ডসহ অথবা উভয়দন্ড ( ধারা ৪২৮ )
#অপরাধজনক অনধিকার প্রবেশ
( Criminal #Trespass ) এর সংজ্ঞা ৪৪১ ধারায় এবং শাস্তি - ৩ মাস পর্যন্ত হতে পারে বা অর্থদন্ডসহ অথবা উভয়দন্ড (ধারা ৪৪৭)
#বেআইনী সমাবেশ ( #Unlawful #Assembly ) এর সংজ্ঞা ১৪১ ধারায় এবং সদস্য হওয়া বা যোগদানের শাস্তি - ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে বা অর্থদন্ডসহ অথবা উভয়দন্ড (ধারা ১৪৩)
#অবহেলায় কারো মৃত্যু হলে ( Causing Death by Negligence ) : ডাক্তারের অবহেলায় কোনো ব্যক্তি মারা যায় তাহলে মামলা হবে দন্ডবিধির - ৩০৪ক ধারায় এবং শাস্তিও হবে_সর্বোচ্চ - ৫ বছরের কারাদন্ড বা অর্থদন্ডসহ অথবা উভয়দন্ড (ধারা ৩০৪ক)
সংক্ষিপ্ত বিচারে প্রতিকার: ২৬০ ধারা ফৌজদারি
অর্থদণ্ড ২০০/- টাকার অধিক হলে - আপীল
অর্থদণ্ড ২০০/- টাকার কম হলে - রিভিশন ৪১৪ ধারা ফৌজদারি
দন্ডবিধিতে মানহানির সংজ্ঞা ৪৯৯ ধারা
এবং মানহানির শাস্তি ২ বছরের কারাদণ্ড বা অর্থদন্ড অথবা উভয়দন্ড ৫০০ ধারা
ব্যাখ্যা - ৪ টি
ব্যতিক্রম - ১০ টি
রাজপথে বেপরোয়া ভাবে:
>গাড়ী বা অশ্ব চালালে শাস্তি
- ৩ বছর কারাদন্ড , নূন্যতম ১০০০ টাকা যা সর্বোচ্চ ৫০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে বা উভয়দন্ড (২৭৯ ধারা)
>গাড়ী বা অশ্ব চালিয়ে কারও মৃত্যু ঘটালে শাস্তি
- ৩ বছর কারাদন্ড (৩০৪খ ধারা)
>গাড়ী বা অশ্ব চালিয়ে গুরুতর আঘাত করলে শাস্তি
- ২ বছর কারাদন্ড (৩৩৮ক ধারা)
অপরাধের স্তর ৪ টি, যথা-
অভিপ্রায়
প্রুস্তুতি
চেষ্টা
অপরাধ সংঘটন
#দেওয়ানি_কার্যবিধি_১৯০৮
দেওয়ানি কার্যবিধি ১৯০৮ সালের ৫ নম্বর আইন
মোট ১১খন্ডে বিভক্ত, মোট ১৫৮টি ধারা, ৫১টি আদেশ এবং ৩টি তফসিল রয়েছে ।
৫ টি তফসিলের ২য় ও ৫ম তফসিল বাতিল হয়ে বর্তমানে ৩টি তফসিল বলবৎ/কার্যকর রয়েছে ১ম তফসিল ফরম সমূহ, ৩য় তফসিল ডিক্রি জারি এবং ৪র্থ তফসিল সংশোধিত আইন সমূহ ।
সর্বপ্রথম কোডিফাইড বা বিধিবদ্ধ হয় ১৮৫৯ সালে।
২১ মার্চ ১৯০৮ গৃহীত/প্রকাশিত/প্রণীত/প্রণয়ন করা
১৯০৯ সালের ১ জানুয়ারি কার্যকর হয়
সর্বশেষ সংশোধন করা হয় ২০১৭ সালে ৮৯ক ধারা
#ধারা_সংশোধন করতে পারে #জাতীয়_সংসদ
এবং
#বিধি_সংশোধন করতে পারে #সুপ্রিম_কোর্ট
দেওয়ানি কার্যবিধি একটি পদ্ধতিগত আইন
#দেওয়ানি_মোকদ্দমার_কারাদণ্ড_হয় - #বিনাশ্রম
দেওয়ানী কার্যবিধি অনুসারে বাদীর দাবির চেয়ে
বিবাদীর দাবি কম হলে - Set Off
বিবাদীর দাবি বেশী হলে - Counter Claim
দেওয়ানী কার্যবিধি অনুসারে আদালত:
রায় ঘোষণা করবেন, শুনানি সমাপ্ত হওয়ার- ৭ দিনের মধ্যে
ডিক্রি প্রদান করবেন, রায় ঘোষনার - ৭ দিনের মধ্যে
তামাদির মেয়াদ:
সর্বনিম্ন - ৭ দিন (অনু: ১৫০)
সর্বোচ্চ - ৬০ বছর (অনু: ১৪৭-১৪৯)
তামাদি কাল (অনুচ্ছেদ-১২০):
ঘোষণামূলক মোকাদ্দমার - ৬ বছর
চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মোকাদ্দমার - ৬ বছর
বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা মোকাদ্দমার - ৬ বছর
রিভিউ করার তামাদি কাল:
স্মল কজেজ আদালত (সংক্ষিপ্ত বিচার) ডিক্রি ও আদেশের বিরুদ্ধে - ১৫ দিন (১৬১ অনুচ্ছেদ)
হাইকোর্ট বিভাগের ডিক্রি ও আদেশের বিরুদ্ধে -
২০ দিন (১৬২ অনুচ্ছেদ)
নিম্ন দেওয়ানি আদালতের ডিক্রি ও আদেশের বিরুদ্ধে - ৯০ দিন (১৭৩ অনুচ্ছেদ)
Advalorem Court Fee:
যে সব মামলায় Advalorem (এ্যাডভেলুরাম) মূল্যানুপাতিক কোর্ট ফি দিতে হয়ঃ
1. টাকার মামলা
2. ক্ষতিপূরণ সংক্রান্ত মামলা
3. বাজারমূল্য আছে/বাজারমূল্য নেইএমন স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলা
4. নিষেধাজ্ঞার মামলা
5. দলিল রদ সংক্রান্ত
6. দলিল সংশোধন সংক্রান্ত
7. চুক্তি রদ সংক্রান্ত
8. চুক্তি প্রবলের মামলা
9. Easement (ইজমেন্ট) অধিকার সংক্রান্ত
10. বন্ধক খালাসের মামলা
11. বাটোয়ারা ও পৃথক দখল সংক্রান্ত মামলা
12. সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ধারায় দখল পুনরুদ্ধার এর মামলা
13. ভাড়া মামলা
14. ডিক্রি রদের মামলা
15. ঘোষণা ও নিষেধাজ্ঞা একত্রে পাওয়ার মামলা
16. ক্রোক রদের মামলা
17. বেদখল অবস্থায় ঘোষণার মামলা
18. মুসলিম আইনের অধীন অগ্রক্রয়
দেওয়ানী মোকাদ্দমার ডিক্রি জারী
তামাদির মেয়াদ - ৩ বছর
প্রথম দরখাস্ত করতে হয় - ৩ বছরের মধ্যে
নতুন দরখাস্ত দাখিল করা যায় না - ১২ বছর পর
দেওয়ানি কার্যবিধি :
>সর্বশেষ সংশোধন করা হয় - ২০১৭ সালে
>সংশোধন করা হয় - ৮৯ক ধারা
>সংযুক্ত করা হয় -Legal Aid Officer এর বিধান