তামাদি আইন পাশের উদ্দেশঃ-
তামাদি আইনের
উপযোগিতা
নিয়ে
কখনো
কোনো
বিরোধ
ছিলনা।
এটা
বলা
হয়
যে,
তামাদি
আইন
হলো
ন্যায়বিচার,
শান্তি
এবং
বিশ্বাসের
আইন।
কারণ
এটা
পুরাতন
( তামাদি)
দাবিকে
বিলুপ্ত
করে
এবং
অধিকার
প্রতিষ্ঠা
করে।
এটা
শান্তি
নিরাপদ
করে,
যেহেতু
এটা
অধিকারের
নিরাপত্তা
নিশ্চিত
করে
এবং
ন্যায়বিচার
নিরাপদ
করে,
যেহেতু
সময়ের
বিবর্তনে
অধিকারের
স্বপক্ষে
সাক্ষ্য
প্রমাণ
বিলুপ্ত
হতে
পারে।
তামাদি
আইনের
উদ্দেশ্য
কোনো
অধিকার
বিনষ্ট
করা
নয়
কিন্তু
এটা
হলো
একটি
আইন
যেটা
জননীতির
উপর
গুরুত্ব
আরোপ
করেছে।
সকলের
মঙ্গলের
জন্য
আইনগত
প্রতিকার
প্রাপ্তির
একটি
মেয়াদ
নির্ধারণ
করে।
তামাদি আইন
প্রতিকারকে
বারিত
করেছে
কিন্তু
অধিকারকে
নয়।
ধরুন,
কোনো
ব্যক্তি
চুক্তি
ভংগ
করেছে,
চুক্তি
ভঙ্গের
ফলে
ক্ষতিগ্রস্ত
ব্যক্তি
প্রতিকার
পাওয়ার
অধিকারী।
এইক্ষেত্রে
উক্ত
ক্ষতিগ্রস্ত
ব্যক্তির
উক্ত
চুক্তিটি
সুনির্দিষ্ট
বাস্তবায়নের
অধিকার
থাকতে
পারে।
প্রতিকার
পেতে
ক্ষতিগ্রস্ত
ব্যক্তিকে
অবশ্যই
আইনে
নির্ধারিত
সময়ের
মধ্যে
মোকদ্দমা
দায়ের
করতে
হবে।
এইক্ষেত্রে
নির্ধারিত
সময়ে
মোকদ্দমা
দায়েরে
ব্যর্থ
হলে,
উক্ত
ব্যক্তি
প্রতিকার
পেতে
বঞ্চিত
হবে
কিন্তু
তার
অধিকার
‘চুক্তির
সুনির্দিষ্ট
বাস্তবায়ন’
থেকে
বঞ্চিত
হবে
না।
আইনগত
প্রতিকার
প্রদানের
উদ্দেশ্য
হলো
আইনগত
ক্ষতির
কারণে
সংঘটিত
ক্ষতিপূরণ
পুনরুদ্ধার
করা।
প্রতিকার
প্রাপ্তির
জন্য
নির্ধারিত
সময়
অতিক্রম
হলে
প্রতিকার
বিনষ্ট
হতে
পারে
কিন্তু
অধিকার
সুরক্ষিত
থাকে।
তামাদি আইন না থাকলে মোকদ্দমা দায়েরের সময় হতো আমৃত্যু প্রকৃতির কিন্তু মানুষ হলো মরণশীল। সুতরাং তার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সময় নির্ধারিত থাকা অবশ্যই উচিত।