ফৌজদারি মামলা ক্রিমিনাল কেস সম্পর্কে সাধারণ ধারণা:

0
সাধারন ভাষায় কোন ব্যক্তিকে যখন মারামারি, চুরি, ডাকাতি, খুন, যখম, প্রতারনা, দস্যুতা, রেইপ,
অপহরণ, বে-আইনি সমাবেশ, ইভ-টিজিং, জালিয়াতি, মিথ্যা সাক্ষ্যদান প্রভুতি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে তার বিরুদ্বে মামলা দায়ের করা হয় তাকে বলে ফৌজদারি মামলা ক্রিমিনাল কেস। 


প্রকৃতপক্ষে ফৌজদারী মামলাকে দু’ভাগে ভাগ করা হয় যথা: 
  • ক) আমলযোগ্য মামলা, 
  • খ) আমল অযোগ্য মামলা। 
আমলযোগ্য মামলাকে দু’ভাগে ভাগ করা হয় যথা:
  • ক) জি আর বা পুলিশী মামলা 
  • খ) সি আর বা নালিশী মামলা।

১) আমলযোগ্য মামলা:

আইন মোতাবেক কিছু অপরাধ সংঘটিত হলে পুলিশ ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেফতার করতে পারে। এসব ক্ষেত্রে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে আদালতে প্রতিবেদন দিয়ে থাকেন। এসব অপরাধে যে মামলা হয় তাই আমলযোগ্য মামলা। ফৌজদারী কার্যবিধির ৪(১) উপধারায় ক্লজ চ-এ আমলযোগ্য মামলা সম্পর্কে বলা হয়েছে।

২) আমল অযোগ্য মামলা:

কিছু অপরাধ সংঘটিত হলে পুলিশ ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার করতে পারে না। অপরাধ সংঘটিত হলে পুলিশ সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ দিনের মধ্যে প্রসিকিউশন রিপোর্ট বা নন-এফআইআর /Non FIR মামলা আদালতে দাখিল করে। এগুলো আমল অযোগ্য মামলা। এধরনের অপরাধের মামলা কোর্টের নন-জিআর রেজিস্টার ভুক্ত হয়ে পরিচালিত হয় হয় বলে এ মামলাকে নন-জিআর/ Non GR মামলা বলা হয়। ফৌজদারী কার্যবিধির ৪ (১) উপধারার ক্লজ ঢ-এ আমল অযোগ্য মামলা সম্পর্কে বলা হয়েছে

আরো পড়ুন:

নোট: ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না

লেখক: Maruf Hossen Jewel
All Social Page: 

আমার সাইটঃ MHJ & Associates
নোট: আমাদের ফেসবুক Lawyer's Club Rajshahi পেজ এ লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

buttons=(Accept !) days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Accept !
To Top